চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানা এলাকা থেকে চাঞ্চল্যকর অপহৃত ভিকটিম মো. নাজিম উদ্দিন (২৩)কে উদ্ধার করেছে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম। একই সঙ্গে সংঘবদ্ধ অপহরণ চক্রের দুই সদস্য মো. আজম (৪৯) ও আবু সামাকে (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ভিকটিম নাজিম উদ্দিন নোয়াখালীর সেনবাগ থানার বাসিন্দা এবং জীবিকার প্রয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় বসবাস করেন। প্রতিদিনের মতো (৩০ নভেম্বর) কাজের সন্ধানে বের হয়ে তিনি ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরিফ এলাকায় যান। পরে রাত সাড়ে ১২ টায় (১ ডিসেম্বর) সিএনজিতে করে বাসার উদ্দেশে রওনা হন।
হাটহাজারীর মির্জাপুর সরকারহাট বাজার এলাকায় প্রথম সিএনজির গ্যাস শেষ হলে তিনি অন্য সিএনজিতে ওঠেন। ওই সময় মো. আজম ও তার সহযোগীরা তাকে জোরপূর্বক সিএনজি থেকে নামিয়ে একটি অপরিচিত ক্লাবঘরে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় এবং তার স্ত্রীর ইমোতে ফোন করে ৩ লাখ ৬৬ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।
এ ঘটনায় ভিকটিমের স্ত্রী বায়েজিদ বোস্তামী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন এবং স্বামীকে উদ্ধারের জন্য র্যাব-৭ এর কাছে আবেদন জানান। আবেদন পাওয়ার পর র্যাব-৭ মানবিক বিবেচনায় গুরুত্বসহকারে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে।
তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় ৩ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১ টায় হাটহাজারী থানার নজুমিয়ার হাট এলাকায় একটি সাদা রঙের টয়োটা গাড়ি থেকে ভিকটিম নাজিম উদ্দিনকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় অপহরণকারী মো. আজম ও তার সহযোগী আবু সামাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত দুই অপহরণকারী এবং উদ্ধারকৃত ভিকটিমকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হাটহাজারী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভিকটিম নাজিম উদ্দিন নোয়াখালীর সেনবাগ থানার বাসিন্দা এবং জীবিকার প্রয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় বসবাস করেন। প্রতিদিনের মতো (৩০ নভেম্বর) কাজের সন্ধানে বের হয়ে তিনি ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরিফ এলাকায় যান। পরে রাত সাড়ে ১২ টায় (১ ডিসেম্বর) সিএনজিতে করে বাসার উদ্দেশে রওনা হন।
হাটহাজারীর মির্জাপুর সরকারহাট বাজার এলাকায় প্রথম সিএনজির গ্যাস শেষ হলে তিনি অন্য সিএনজিতে ওঠেন। ওই সময় মো. আজম ও তার সহযোগীরা তাকে জোরপূর্বক সিএনজি থেকে নামিয়ে একটি অপরিচিত ক্লাবঘরে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় এবং তার স্ত্রীর ইমোতে ফোন করে ৩ লাখ ৬৬ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।
এ ঘটনায় ভিকটিমের স্ত্রী বায়েজিদ বোস্তামী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন এবং স্বামীকে উদ্ধারের জন্য র্যাব-৭ এর কাছে আবেদন জানান। আবেদন পাওয়ার পর র্যাব-৭ মানবিক বিবেচনায় গুরুত্বসহকারে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে।
তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় ৩ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১ টায় হাটহাজারী থানার নজুমিয়ার হাট এলাকায় একটি সাদা রঙের টয়োটা গাড়ি থেকে ভিকটিম নাজিম উদ্দিনকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় অপহরণকারী মো. আজম ও তার সহযোগী আবু সামাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত দুই অপহরণকারী এবং উদ্ধারকৃত ভিকটিমকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হাটহাজারী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক